working...

working...

working...

working...

working...

working...

working...

working...

working...

working...

Showing posts with label সংবাদ. Show all posts
Showing posts with label সংবাদ. Show all posts

14 May 2020

ফ্রী SMS করার সিস্টেম আসছে খুব দ্রুত

খুব দ্রুত আমাদের ওয়েব থেকে ফ্রীতে মেসেজ করতে পারবেন। এখন পরীক্ষামূলক ভাবে দুটি server এড করা হয়েছে, খুব দ্রুত বাকি server গুলো এড করা হবে। মেসেজ সেন্ড করতে পারবেন এখনো কিন্তু মাঝে মাঝে মেসেজ সেন্ড না ও হতে পারে। আমরা চেষ্টা করছি খুব দ্রুত কাজ শেষ করার।
আমাদের সাথে থাকুন, এখন থেকে আমাদের পেইজ এবং ব্লগ একটিভ থাকবে।
ভবিসৎ আরো নতুন কিছু নিয়ে আসবে আমরা। 
Contact: 09638879017(10 am to 8:00 pm)




27 November 2017

পিলখানা হত্যা: দ্বিতীয় দিনের রায় পড়া শুরু

২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন বিডিআরের সদর দপ্তর পিলখানায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় করা হত্যা মামলায় হাইকোর্টের রায় পড়া দ্বিতীয় দিনের মত শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার রায় পড়া শুরু করেন। আজ পূর্ণাঙ্গ রায় পড়া শেষ হবে বলে জানান তিনি।

গতকাল বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিশেষ বেঞ্চে মামলাটির রায় পড়া শুরু হয়। শুরুতে শওকত হোসেন রায় পড়েন। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার। বিকেল চারটার দিকে কালকের মতো রায় পড়া শেষ করা হয়।

পরে বিচারপতি মো. শওকত হোসেন জানান, আজ পূর্ণাঙ্গ রায় পড়া শেষ হবে।

এখন পর্যন্ত পড়া রায়ের পর্যবেক্ষণে নারকীয় এই হত্যাকাণ্ডকে নৃশংস ও বর্বরোচিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আদালত বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন ইপিআর পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। সীমান্ত রক্ষায় নিয়োজিত এই বাহিনী দেশে-বিদেশে সম্মানের সঙ্গে কাজ করেছে। কিন্তু ২০০৯ সালে পিলখানায় তৎকালীন বিডিআরের কিছু সদস্য আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। এই কলঙ্কচিহ্ন তাঁদের অনেক দিন বয়ে বেড়াতে হবে।

একসঙ্গে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার নজির ইতিহাসে নেই। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ় মনোবল নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় যৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়েছেন।

আসামিসংখ্যার দিক থেকে এই মামলা দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মামলা। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ওই হত্যাযজ্ঞে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারান। এই হত্যা মামলায় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত রায় দিয়েছিলেন। আজ হাইকোর্টের রায়ের মধ্য দিয়ে মামলাটির বিচারপ্রক্রিয়ার দুটি ধাপ শেষ হতে যাচ্ছে।

এ মামলায় আসামি ছিলেন ৮৪৬ জন। সাজা হয় ৫৬৮ জনের। তাঁদের মধ্যে বিচারিক আদালতের রায়ে ১৫২ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ২৫৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়েছিল। খালাস পেয়েছিলেন ২৭৮ জন। এরপর আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হাইকোর্টে আসে। সাজার রায়ের বিরুদ্ধে দণ্ডিত ব্যক্তিরাও জেল আপিল ও আপিল করেন। ৬৯ জনকে খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করে। এসবের ওপর ২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি হাইকোর্টে শুনানি শুরু হয়, শেষ হয় ৩৭০তম দিনে গত ১৩ এপ্রিল। সেদিন শুনানি শেষে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। এরপর হাইকোর্ট রায়ের জন্য ২৬ নভেম্বর তারিখ ধার্য করেন।

চট্টগ্রামে দ্বিতীয় কারাগার তৈরির প্রস্তাব

ধারণক্ষমতার তিন গুণ বন্দী থাকছে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে। জায়গা না থাকায় কারাগারের ভেতরে বন্দীদের রাখার জন্য ভবন নির্মাণেরও সুযোগ নেই। একই অবস্থা কক্সবাজার জেলা কারাগারেরও। সেখানে ধারণক্ষমতার প্রায় ছয় গুণ বন্দী রয়েছে। দুটি কারাগারেই সংক্রামক ব্যাধিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বন্দীরা। তাঁদের মানসিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। এতে বন্দীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এ অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে দুটি কারাগারের আবাসন সমস্যা দূর করতে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার-২ নামে নতুন কারাগার নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক।
গত সেপ্টেম্বর মাসে স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন। চিঠির অনুলিপি সম্প্রতি চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে এসে পৌঁছায়। এরপর কারা কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করে নতুন কারাগারের জন্য জায়গা খুঁজতে শুরু করেছে।
কারা মহাপরিদর্শকের ওই চিঠিতে বলা হয়, কারা বিধি অনুযায়ী ২ হাজার ধারণক্ষমতার একটি কেন্দ্রীয় কারাগারের জন্য ন্যূনতম ৩০ একর জমির প্রয়োজন। কিন্তু চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের আয়তন ১৪ একর। ১ হাজার ৮৫৩ বন্দী ধারণক্ষমতার এই কারাগারে গড়ে ৬ হাজার বন্দী থাকে (গতকাল ছিল ৬ হাজার ৬৮৮ বন্দী)। কারাগারে নতুন ভবন নির্মাণ করে বন্দী ধারণক্ষমতা বাড়ানোর সুযোগ নেই।
একই অবস্থা কক্সবাজার জেলা কারাগারেও। চট্টগ্রাম থেকে ১৪৩ কিলোমিটার দূরে কক্সবাজার জেলা কারাগারের আয়তন ১২ দশমিক ৮৬ একর। ৫০০ বন্দীর ধারণক্ষমতার এই কারাগারে গড়ে প্রতিদিন ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার বন্দী থাকছে। জায়গার অভাবে এখানেও বন্দীদের রাখার জন্য নতুন ভবন নির্মাণ করার সুযোগ নেই। চিঠিতে বলা হয়, কারাগার দুটিতে জায়গার অভাবে উৎপাদন বিভাগের কার্যক্রম (বন্দীদের দিয়ে বাগান করা, পুকুরে মাছ চাষ ও আসবাব তৈরি) বন্ধ রয়েছে। কারা বিধি অনুযায়ী বন্দীদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা তথা বন্দীদের মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার সুযোগ দিতে না পারায় প্রশাসনিক সমস্যা হচ্ছে। স্বল্প পরিসরে অধিক বন্দী আটক রাখায় তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
কারা মহাপরিদর্শক ৪ হাজার বন্দীর ধারণক্ষমতার নতুন একটি কেন্দ্রীয় কারাগার নির্মাণ করার প্রস্তাব দিয়েছেন। চট্টগ্রাম থেকে ৪৩ কিলোমিটার দূরে পটিয়া বা সুবিধাজনক কোনো স্থানে ন্যূনতম ৫০ একর জায়গা অধিগ্রহণ করে নতুন কারাগার নির্মাণের কথা বলেছেন তিনি।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক ইকবাল কবীর চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে তাঁরা পটিয়া ও সাতকানিয়ায় জায়গা খুঁজতে শুরু করেছেন। এর মধ্যে পটিয়ার কাছে সাতকানিয়া উপজেলায় ৫০ একর সরকারি জায়গা থাকার কথা তাঁকে জানিয়েছেন অতিরিক্ত চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক (ভূমি অধিগ্রহণ) মো. মমিনুর রশিদ। এ ছাড়া পটিয়াতেও কারাগারের উপযোগী জায়গা খুঁজছেন তাঁরা।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক বলেন, কারাগারে বন্দীদের মধ্যে ৭৫০ জন কয়েদি (সাজাপ্রাপ্ত বন্দী) রয়েছে। নতুন কারাগার নির্মিত হলে তাদের সেখানে রাখা যাবে। যেসব বন্দীর নিয়মিত হাজিরা নেই তাদেরও নতুন কারাগারে রাখা হবে। এতে চট্টগ্রাম কারাগারের ওপর চাপ কমবে। বন্দীদের ঠাসাঠাসি করে থাকতে হবে না। এ ছাড়া কক্সবাজার কারাগারে থাকা বন্দীদেরও নতুন এই কারাগারে রাখা যাবে।
কারাগারকে সতি৵কার অর্থে সংশোধনাগার হিসেবে গড়ে তুলতে হলে বন্দীদের মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলাসহ নানা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে হবে বলে জানান কারা প্রশাসনের সাবেক উপমহাপরিদর্শক শামসুল হায়দার সিদ্দিকী। মুঠোফোনে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে বন্দীদের এমনভাবে থাকবে যাতে কারাগারে নেওয়া প্রশিক্ষণ দিয়েই তাঁরা মুক্তি পাওয়ার পর জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে যেহেতু সব সময় ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বন্দী থাকে, সেখানে নতুন আরেকটি কারাগার নির্মাণ আসলেই জরুরি।

যে শহরে পড়ে আছে টনের পর টন হীরা!

বাঁ হাতের অনামিকায় হীরার আংটি মানেই তো বিয়ের বাদ্যি বেজে ওঠা। হীরাখচিত গয়নার প্রতি আকর্ষণ অবশ্য এমনিতেও কম নয়। এখন অবশ্য হীরার পোশাকও মেলে। চাই কী, হীরার গ্রহও আছে! দুঃখের বিষয়, পৃথিবী থেকে ৪০ আলোকবর্ষ দূরে বলে সে হিরে জোগাড়ের চেষ্টা আপাতত করা সম্ভব নয়। কিন্তু জানেন কি, এই পৃথিবীতেই এমন একটি শহর আছে, যার পরতে পরতে ছড়িয়ে লাখ লাখ হীরা!

বিস্ময়ে চোখ কপালে তুলে ফেলেছেন? ভালো! সে কর্ম শেষ হলে এবার ঘুরে আসুন জার্মানির নর্দলিনগেন শহর। বিবিসির প্রতিবেদক ম্যাথু ভিকেরি সম্প্রতি নর্দলিনগেন ঘুরে এসে জানিয়েছেন অত্যাশ্চর্য সেই কাহিনি। ব্যাভারিয়া অঞ্চলের প্রাচীন এ শহরে গথিক-স্থাপত্যরীতি মেনে বানানো সেন্ট জর্জেস গির্জা সিঁড়ি ভেঙে টাওয়ারে ওঠার সময় ভিকেরি খেয়াল করেন, সূর্যের আলোয় পাথুরে সিঁড়িগুলো কেমন ঝিক করে উঠছে। যেটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
গির্জাটি বানানোর সময়কাল ১৪২৭-১৫০৫ খ্রিষ্টাব্দ। এত পুরোনো গির্জার সিঁড়ি কালচে-বাদামি রং ধারণ করার কথা, তা না হয়ে দ্যুতি ছড়াচ্ছে! কারণ ব্যাখ্যা করলেন গির্জার টাওয়ারের রক্ষী হোর্স্ট লেনার, ‘গোটা টাওয়ারটি বানানো হয়েছে সুভাইট পাথর দিয়ে। এর ভেতরে রয়েছে অনেক হীরা। ভাগ্যিস হীরাগুলো অনেক ছোট। তা না হলে এই গির্জা কবেই ভেঙে ফেলা হতো!’
লেনার কৌতুক করলেও কথাটি কিন্তু মিথ্যা নয়। লিখিত ইতিহাস অনুযায়ী নর্দলিনগেনের গোড়াপত্তন নবম শতকে। শহরটি তৈরির সময় সেখানকার স্থানীয় লোকজন জানত না, যে পাথর দিয়ে শহর গড়ছে তারা, তার মধ্যে রয়েছে ছোট ছোট অনেক হীরা। এই পাথর এল কোথা থেকে?
প্রায় দেড় কোটি বছর আগে নর্দলিনগেন অঞ্চলে আছড়ে পড়েছিল এক কিলোমিটার প্রশস্তের একটি গ্রহাণু। সেকেন্ডে ২৫ কিলোমিটার গতিতে আঘাত হানা সেই গ্রহাণু সেখানে ২৬ কিলোমিটার অঞ্চল নিয়ে একটি গর্তের সৃষ্টি করে। আঘাতের চাপে ও তাপে কার্বন রূপান্তরিত হয় ভীষণ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হীরকে, যা মরিচের গুঁড়োর মতো মিশে গেছে সুভাইট পাথরের সঙ্গে। হীরাগুলো এতই ছোট যে সবই আকারে ০.২ মিলিমিটারের কম। খালি চোখে দেখা খুব কঠিন।

৫৪ বছর পর জেগে উঠেছে আগ্নেয়গিরি

বালি দ্বীপের মুনতিগ গ্রামের মানুষ প্রার্থনায় বসেছেন। মাউন্ট আগুং আগ্নেয়গিরি থেকে যেন অগ্ন্যুৎপাত না হয়, তার জন্যই এই প্রার্থনা। বালি, ইন্দোনেশিয়া, ২৬ নভেম্বর। ছবি: এএফপি
ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে ৫৪ বছর পর জেগে উঠেছে মাউন্ট আগুং নামের একটি আগ্নেয়গিরি। সেটি থেকে ক্রমাগত গরম ধোঁয়া ও ছাই উদ্‌গিরণ হচ্ছে। আগ্নেয়গিরি থেকে বের হওয়া ধোঁয়া বায়ুমণ্ডলের হাজার হাজার মিটার এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে বালি থেকে উড়োজাহাজের মোট ২৮টি ফ্লাইট হয় বাতিল, না হয় পেছানো হয়েছে। এর ফলে দ্বীপটিতে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্যটক।

বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, রোববার সকালে আগ্নেয়গিরি থেকে বের হওয়া ধোঁয়া ও ছাই মাটি থেকে ৪ হাজার মিটার উচ্চতায় ছড়িয়ে পড়ে। বালি দ্বীপের বিমানবন্দরের মুখপাত্র জানিয়েছেন, সকালের ধোঁয়ার কারণে কমপক্ষে ২৮টি ফ্লাইট বাতিল বা পেছাতে হয়েছে। ফ্লাইট বাতিলের কারণে প্রায় দুই হাজার যাত্রী দ্বীপে আটকে পড়েছেন। এঁদের বেশির ভাগই অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক।

ইন্দোনেশিয়ার ভলকানোলজি সেন্টার সাম্প্রতিক এ ঘটনায় সম্ভাব্য অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কায় সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। বলা হচ্ছে, বায়ুমণ্ডলে উদ্বেগজনক মাত্রায় ছাই ছড়িয়ে পড়েছে।

নেইমার-কাভানি ‘লড়াই’ চলছেই



এর পরের যে পেনাল্টি হবে, সেটি নেইমারই নেবেন। এডিনসন কাভানি কথা রেখেছেন। পেনাল্টির দায়িত্ব আজ তুলে দিয়েছেন নেইমারের কাঁধে। তা থেকে ঠান্ডা মাথায় গোল তুলে নিয়েছেন পেনাল্টি আদায় করে নেওয়া নেইমার। তবে মোনাকো-পিএসজির এই লড়াইয়ে তবু আলোটা নিজের দিকে ধরে রেখেছেন কাভানি। ১৯ মিনিটে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন তিনিই। ৫২ মিনিটে নেইমারের সৌজন্যে ২-০। হোয়াও মুতিনহো ৮১ মিনিটে ব্যবধান কমালেও শেষ পর্যন্ত পিএসজি ২-১ গোলেই জিতছে।

আর এই জয়ে ফ্রেঞ্চ লিগে মোনাকো ও লিওঁর চেয়ে ৯ পয়েন্টে এগিয়ে থাকল ১৪ ম্যাচে অপরাজিত পিএসজি। আর এর পেছনে আছে কাভানি-নেইমারের ‘ভালো ছাত্রের প্রতিযোগিতা’। দুজনের লড়াইটা যে ভেতরে-ভেতরে ঠিকই আছে, ম্যাচ দেখলেই বোঝা যায়। দুজনেরই ১ নম্বর রোল পাওয়ার সেই লড়াইয়ে কাভানি অবশ্য অনেক এগিয়েই আছেন। এই মৌসুমে ১৯ ম্যাচে করেছেন ২২ গোল। আর নেইমার ১৫ ম্যাচে করেছেন ১৪ গোল।
এর মধ্যে ফ্রেঞ্চ লিগে কাভানির গোল ১৬টি। নেইমারের চেয়ে এগিয়ে আছেন দ্বিগুণ ব্যবধানে। ব্রাজিল তারকার ৮টি গোল লিগে, বাকি ৬টি চ্যাম্পিয়নস লিগে। চ্যাম্পিয়নস লিগেও কিন্তু কাভানির গোলসংখ্যা ৬!

দুজনের মধ্যে লড়াইটা প্রকাশ্য হয়েছিল সেই ফ্রি কিক নেওয়া নিয়ে বিবাদ থেকে। এখনো যার জের টেনে নিয়ে যাচ্ছে পিএসজি। কালও বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে খবর এসেছে, কোচ উনাই এমেরির ওপর নেইমার নাকি এখনো নাখোশ। তবে এই লড়াইয়ে অনেক আগেই সরে গেছেন কাভানি। নির্বিবাদে পেনাল্টি সঁপে দেওয়া তারই সংকেত হয়ে থাকল। নেইমারই বা মেসির ছায়া থেকে বেরোতে গিয়ে কাভানির ছায়ায় থাকতে চাইবেন কেন!

এই ম্যাচে অবশ্য কাভানি-নেইমারের চেয়ে বেশি নজর ছিল কিলিয়ান এমবাপ্পের দিকে। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে পিএসজির তিনি হননি। সেটি শেষ হতে হতে এই মৌসুমের শেষ পর্যন্ত যাবে। কাগজপত্রের হিসাবি জটিলতায় এখনো তিনি বলা যায় মোনাকোরই খেলোয়াড়। বহুল আলোচিত সেই দলবদলের পর এবারই প্রথম নিজের সেই পুরোনো ঠিকানায় ফিরে এসেছিলেন। কিন্তু একের পর এক গোলের সুযোগ হাতছাড়া করে প্রত্যাবর্তনটা স্মরণীয় করে রাখতে পারলেন না।

না হলে গত ম্যাচে সেল্টিককে ৭-১ গোলে উড়িয়ে দেওয়া পিএসজি এবার ফ্রেঞ্চ লিগেও মোনাকোকে উড়িয়ে দিয়ে একটা বার্তা দিয়ে রাখতে পারবে। কিন্তু শেষটা হলো ন্যূনতম ব্যবধানের জয় দিয়ে। তবে এতে নিজেদের নতুন করে ফিরে পাওয়া রাদামেল ফ্যালকাওদেরও কৃতিত্ব আছে। জোর লড়াই চালিয়ে গেছেন তাঁরা। কিন্তু ১-২ রোল দুটো যেখানে আগে থেকেই বরাদ্দ, সেখানে বড়জোর তৃতীয় হওয়া নিয়েই কেবল চিন্তা করা যায়!

পিএসজি এখন এতটাই একতরফা খেলছে, ম্যাচের ফলের অনিশ্চয়তা ঘুচে গেলে নেইমার বনাম কাভানির লড়াইটাই কেবল আকর্ষণীয় হয়ে থাকে!

26 November 2016

রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন

রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে সামনে রেখে চলছে প্রস্তুতি। এবার নির্বাচনে ২টি প্যানেল অংশগ্রহন করছে। প্রথম জন রাজগঞ্জ বাজারের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ি সমাজ সেবক "চাকলাদার মোঃ আবুল বাসার" এবং ২য় জন রাজগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের প্রিনসিপাল মোঃ আব্দুল লতিফ। ২টি প্যাণেলের মেম্বার সহ এলাকা বাসি দোয়ারে দোয়ারে ভোট চাচ্ছেন। আগামী ২৯-১১-২০১৬ ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হবে রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন |